মৃণাল চৌধুরী সৈকত: অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের সময়কালীন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির একজন
কর্মী এবং শহীদ জিয়াউর রহমানের আর্দশের সৈনিক হিসেবে গাজীপুর
মহানগর ৫৭ নং ওয়ার্ডের দরিদ্র অসহায় ও ভরান মাজার বস্তিবাসীর সুখে-দুঃখে,
বিপদ-আপদে পাশে থেকে এবং তাদের হয়ে আগামী দিনগুলোতে আমি আমার
দলীয় সহকর্মীদের নিয়ে দলীয় শৃংখলা রক্ষা করে, সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে
চাই। আর এ জন্য চাই, আমার সহযোদ্ধা দলীয় কর্মী, ভাই, বন্ধু এবং
এলাকাবাসী সকলের সহযোগীতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ।ভরাণ মাজার ইউনিট যুবদলের সভাপতি প্রার্থী মো. সাহাবুদ্দিন আহমেদ এভাবেই বলছিলেন তার মনে স্বপ্ন গাথা অব্যক্ত কথাগুলো।
তিনি আরো বলেন, বিগত সরকারের আমলে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা মাথায়
নিয়ে এবং জেল, জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়ণ সহ্য করে, পরিবার
পরিজনদের দূরে সরিয়ে-বছরের পর বছর দূর্বিসহ জীবন যাপন করতে হয়েছে
জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিসহ অঙ্গ-সংগঠনের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের। যার
রোষানল থেকে রেহাই পাইনি আমি নিজেও।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে মূখে গত ৫ আগষ্ট সেই অত্যাচারী সরকারের পতন হয়েছে এবং
অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর মুক্ত হয়েছি। যে ভাবে আমি ও আমার
দলীয় সহযোদ্ধারা-জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, দেশ নায়ক
জনাব তারেক রহমানের নির্দেশে এবং আগামী দিনে, আমরা যাকে গাজীপুর-২
আসনে সাংসদ প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই-রাজপথ কাপানো সৈনিক এবং
মহানগর যুবদলের অহংকার জনাব মো, রাকিব উদ্দিন সরকার পাপ্পু ভাইয়ের দিক-
নির্দেশনায় সম্প্রতি দেশের নোয়াখালী জেলায় ঘটে যাওয়া ভয়াবহ বন্যায়,
গাজীপুর মহানগর যুবদলের পক্ষ থেকে বন্যাদূর্গত ও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের মাঝে
খাদ্য ও উপহার সামগ্রী বিতরণে অংশ নিয়েছি। ঠিক তেমনী ভাবে, আগামী
দিনগুলোতে দেশের এবং এলাকার বিপদগ্রস্থ দরিদ্র অসহায় নিপীড়িত জন-মানুষের
পাশে থাকার মনোস্থির করেছি এবং সেই লক্ষ্যে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছি।
আশা করছি সকলেই আমাকে সহযোগীতা করবেন।মো. সাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, সম্প্রতি আমার নাম জড়িয়ে কিছু কিছুব্যক্তি মিথ্যা অপ-প্রচার চালাচ্ছে। এটা মোটেও কাম্য নয়। মানুষ মাত্রই ভূল হয়।
ভূলের উর্দ্ধে কেউ নয়। বিগত দিনে আমার কোন ভূল হয়ে থাকলে বা আগামীতে ভূল
হলে-বলবেন, শোধরে নেবো। কিন্তু, অনুগ্রহ করে মিথ্যা অপ-প্রচার করবেন না।
আমার জন্য দলের নামে কূৎসা রটাবেন না, এটা সকলের প্রতি আমার আহবান
রইলো।