1. smborhan.elite@gmail.com : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  2. arroy2103777@gmail.com : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. news.rifan@gmail.com : admin :
  4. holysiamsrabon@gmail.com : Siam Srabon : Siam Srabon
  5. mdr028999@gmail.com : Rayhan : Md Rayhan
ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতালের সহকারী পরিচালকের বিরুদ্ধে পাহাড়সম অভিযোগ, ১২ দিনেও ব্যবস্থা নেয়নি সমাজসেবা কার্যালয় - The NAGORIK VABNA
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৭ অপরাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা
সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি/সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা শীঘ্রই নির্দেশনাবলী পড়ে আবেদন করুন অথবা 09602111973 বা 01915-708187 নাম্বারে যোগাযোগ করুন...
আজকের শিরোনাম :
সুজনের শার্শা উপজেলা কমিটি গঠন কটিয়াদী বাসস্ট্যান্ডের যানজট নিরসনে পেট্রোলপাম্পটি স্থানান্তর প্রয়োজন মাদারীপুরে দুর্নীতি ও হয়রানি থেকে রক্ষা পেতে অভিনব প্রতিবাদ  মাদারীপুরে গ্রাম আদালত পরিচালনায় স্থানীয় অংশীজনদের সাথে জেলা প্রশাসকের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত  আমতলীতে এক দফা দাবিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন বাঁশখালীতে গাঁজা ও নগদ টাকাসহ এক মহিলা আটক  শিক্ষাই মানুষের উন্নতির চাবিকাঠি এই চিন্তায় এগিয়ে চলছে মহেশপুরের গোপালপুর পৌর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাজনগর আওয়ামী লীগের সভাপতিসহ ২জন গ্রেপ্তার রাজশাহী-পুঠিয়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে কিশোরীর মৃত্যু ছাত্র জনতার ওপর হামলার ঘটনায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতালের সহকারী পরিচালকের বিরুদ্ধে পাহাড়সম অভিযোগ, ১২ দিনেও ব্যবস্থা নেয়নি সমাজসেবা কার্যালয়

  • সর্বশেষ পরিমার্জন: মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১১ বার পঠিত

»»»»» »»»»»

মোঃ ফজলুল কবির গামা, বিশেষ প্রতিনিধি (ঝিনাইদহ) : ঝিনাইদহ চক্ষু হাসপাতাল ও অন্ধ পুনর্বাসন কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক মিলন হোসেনের বিরুদ্ধে নানা অনিময় ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতালের ৮০ জন কর্মকর্তা কর্মচারী তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালকের বরাবর লিখিত ভাবে দিলেও অদৃশ্য কারণে আজ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এতে চরম ক্ষুব্ধ হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।অভিযোগে জানা যায়, মিলন হোসেন ১৯৯৯ সালে চক্ষু হাসপাতালে হিসাব রক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। অন্যান্য কর্মকর্তাদের পদোন্নতী না হলেও কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে কয়েকদফায় নিজের পদোন্নতী করিয়েছেন।
সম্প্রতি তিনি সহকারী পরিচালক পদে পদোন্নতী পেয়েছেন।হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রতিবেদক কে অভিযোগ করে বলেন, মিলন হোসেন হাসপাতালের চশমা ক্রয়, সাইনবোর্ড নির্মাণ, মোটর সাইকেলের সেড নির্মাণে ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন। নির্দিষ্ট সময়ে তিনি অফিসে আসেন না। কর্মচারীদের সাথেও র্দূব্যবহার করেন তিনি। হাসপাতালে সরবরাহকৃত ঔষধ, উপকরণ, লেন্স ক্রয় থেকে শুরু করে সকল কেনাকাটায় অনিয়ম করেন তিনি। হিসাব রক্ষক থাকাকালে অতিরিক্ত দ্বায়িত্ব পালনের নামে প্রতিমাসে ২৫০০ টাকা নিতেন।
নিজের আত্মীয় স্বজনদের বিনামুল্যে চিকিৎসা করান।হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট সার্জন ডা: মোঃ আব্দুল হালিম বলেন, মিলন হোসেন ঝিনাইদহের সদ্য সাবেক জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলামের সাথে যোগসাজস করে বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই মোটা টাকার বিনিময়ে জনবল নিয়োগ দিয়েছেন।যোগ্যতা থাকা সত্তেও আমাদের কোন পদন্নতী না হলেও তিনি পদোন্নতী বাগিয়ে নিয়েছেন। সম্প্রতি হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তার বিরুদ্ধে কথা বললে তিনি ছুটির অজুহাতে এখন অফিসে আসেন না। আমরা চাই সমাজসেবা কার্যালয়ে যে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি তার সুষ্ঠু তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
সিনিয়র ল্যাব সহকারী তরিকুল ইসলাম বলেন, এর আগে মিলনের দুর্নীতি ধরে ফেলায় ২ জন কর্মচারীকে বহিস্কার করা হয়। এতদিন তার বিরুদ্ধে আমরা কথা বলতে পারিনি। আমরা হাসপাতালের ৮০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু অদৃশ্য কারণে আজ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমরা যে অভিযোগ দিয়েছি তার সুর্নিদিষ্ট প্রমাণ আমাদের কাছে আছে। হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক ও সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক তার বিরুদ্ধে কেন তদন্ত করছে না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা চাই আমাদের দেওয়া অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত করা হোক।অভিযোগের ব্যাপারে মিলন হোসেন বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দিয়েছে তার কোন সত্যতা নেই।তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরও খবর...

আপনি কি লেখা পাঠাতে চান?