1. [email protected] : Nagorik Vabna : Nagorik Vabna
  2. [email protected] : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. [email protected] : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  4. firozhossen[email protected] : Rakib Uddin Bokul Bokul : Rakib Uddin Bokul Bokul
  5. [email protected] : Holy Siam : Holy Siam
  6. [email protected] : Mohaiminul Islam : Mohaiminul Islam
  7. [email protected] : Mozammel Haque : Mozammel Haque
  8. [email protected] : Naem Islam : Naem Islam
  9. [email protected] : Rifan Ahmed : Rifan Ahmed
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩, ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন

মাহে রমজানে হৃদরোগ রোগীর সমস্যার প্রতিকার

  • সর্বশেষ: বুধবার, ২৯ মার্চ, ২০২৩
  • ৫৮ বার পঠিত

পবিত্র রমজান মাস চলছে রহমতের ৭ম তম দিন আজ। অন্যান্যদের মতো অনেক হৃদ রোগ রোগীরা ও রোজা রাখছেন। তবে এসময় নিঃসন্দেহে সব হৃদরোগ রোগীরা রমজান মাসে খাবার-দাবার ও রোগ নিয়ে একটু ভাবনায় পড়েন।হৃদরোগ এমন একটি জটিল রোগ যার পরিণতি অনেক ক্ষেত্রে ভয়ংকর। যার পরিপ্রেক্ষিতে বুদ্ধিমান মানুষ হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে আগে সতর্কতা অবলম্বন করে থাকে এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হলে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা লাভের চেষ্টা করেন। মানবদেহ এমন একটি কাঠামো যাকে আল্লাহতায়ালা এমন এক ধরনের পটেনশিয়াস্ট বা যোগ্যতা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন, যার দরুন মানুষ অনেক কিছুই করতে পারে, কিন্তু জীবনের একটা সময় পর মানে মধ্য (৫০ বছর) বয়সের পর মানুষের শারীরিক যোগ্যতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে, তাই বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি যারা অত্যাধিক দুর্বল, তাদের রোজা রাখা সঠিক হবে না। কারণ তারা দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকলে খুব তাড়াতাড়ি আরও বেশি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। হৃদরোগীদের হৃদরোগ চিকিৎসার হাতিয়ার হিসেবে আমরা চিকিৎসকরা অনেক ধরনের মেডিসিন ব্যবহার করে থাকি। রোজা রাখার ফলে যদি আমরা বিবেচনা করি যে, এসব মেডিসিন গ্রহণের যে বিচ্যুতি হবে, তাতে রোগীর অসুস্থতা বৃদ্ধি পাবে। সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এ ছাড়া হৃদরোগীর বেলায় আরও কিছু বাড়তি সতর্কতা হিসেবে রোগীর রক্তের সুগার কন্ট্রোল, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ অতীব জরুরি। রোজা রাখার ক্ষেত্রে এ দুটি বিষয়কে আমরা প্রাধান্য দিয়ে থাকি। যেসব হৃদরোগী এমন ধরনের ঝুঁকিতে আছেন যে রোজা রাখার ফলে রক্তে সুগার-কোলেস্টেরল অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যেতে পারে, তাদের জন্য রোজা না রাখাই উচিত। যারা হার্ট ফেইলুরজনিত হৃদরোগে ভুগছেন মানে হৃদরোগের জটিলতা হিসেবে পা ফুলে যায় বা হৃদরোগজনিত শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তাদের বেলায় রোজা রাখার ফলে খাদ্য ও মেডিসিন গ্রহণে (অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ ও হার্টের রক্ত প্রবাহের সমস্যা সৃষ্টি ইত্যাদি বিষয় অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে।) বিচ্যুতির ফলে তাদের অসুস্থতা বৃদ্ধির সমূহ আশঙ্কা থাকে, তাই হার্ট ফেইলুর রোগীদের রোজা না রাখাই উত্তম। প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তি রোজা রাখার ফলে তার সুস্থতা বজায় রাখা এবং উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের বেলায় তার শারীরিক যোগ্যতা বৃদ্ধির পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে পারবে। বছরে এক মাস এ ধরনের শারীরিক যোগ্যতার মহড়া রোজাদার ব্যক্তির শারীরিক যোগ্যতা বৃদ্ধি করাসহ স্বাস্থ্য রক্ষায় মুখ্য ভূমিকা রাখে। কারণ ইসলাম সর্বদাই আধুনিক একটি ধর্ম এবং তার প্রতিটি বিধানই মানবকল্যাণে নির্মিত। রোজার সময় অতিভোজন কাম্য নহে। কেননা আমাদের সমাজের অনেকেই রমজানে কাজ কর্মের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে বিশ্রাম গ্রহণ করে একমনে পার করে দেয় এবং এ ধরনের ব্যক্তি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েন। যারা ওজন আধিক্যে ভুগছেন (মেদভুঁড়ি) তারা অবশ্যই রোজার সময় খাদ্য গ্রহণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শারীরিক ওজন কমানোর কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। তার মানে গত ১১ মাসে আপনার যা মেদ চর্বি জমা হয়েছে তা কমিয়ে ফেলবেন। কেউ যদি এটা বাল্যকাল থেকে অর্থাৎ রোজা রাখার বয়স শুরু করে তবে তার মেদভুঁড়ি হওয়ার কোনো আশঙ্কাই থাকবে না। রোজা আল্লাহতায়ালার নির্দেশ এটাকে সঠিকভাবে পালন করে এর থেকে শারীরিক সুস্থতার উপাদানগুলো কাজে লাগিয়ে সুস্থ সুন্দর ব্যাধিমুক্ত জীবন লাভ করতে পারি।
> হৃদরোগের কারনঃহৃদরোগের জন্য অনেক কারন দায়ী। যেমন- বয়স, লিঙ্গ, ধূমপান, অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ, পারিবারিক ইতিহাস, স্থূলতা, স্বল্প শারীরিক পরিশ্রম, খাবার দাবারে অসচেতনতা, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ লিপিড, ডায়াবেটিস ইত্যাদি। জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন, নিয়মিত হাঁটা বা শারীরিক পরিশ্রম, খাবার দাবারে একটু সচেতন হলে এবং ঊচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ লিপিড, ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধের মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা হ্রাস করা যেতে পারে।
> কোন বয়সে হতে পারে? হৃদরোগ সব বয়সেই হতে পারে। তবে সাধারনত বয়স্ক ব্যক্তিরাই এ রোগের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। সাধারনভাবে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে সিরাম কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়ে। ৬৫ বছরের বেশি বয়সী হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৮২ শতাংশই হৃদরোগে মারা যায়। আবার ৫৫ বছর বয়সের পরে স্ট্রোক করার সম্ভাবনাও দ্বিগুণ বেড়ে যায়। আবার বয়সের সাথে সাথে ধমনীর স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হয়, ফলে করোনারি ধমনী রোগ হয়।
> কাদের হতে পারে? প্রজননে সক্ষম নারীর তুলনায় পুরুষদের হৃদরোগ হবার ঝুঁকি বেশি। প্রজননের সময়ের পরে, নারী ও পুরুষের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা সমান। যদি কোন নারীর ডায়াবেটিস থাকে, তার হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষের চেয়ে বেশি। মধ্যবয়সী মানুষের ক্ষেত্রে, করোনারি হৃদরোগে আক্রান্তের সম্ভাবনা নারীদের তুলনায় পুরুষদের প্রায় ৫ গুণ বেশি। হৃদরোগে লিঙ্গ বৈষম্যের কারণ মূলত হরমোনগত পার্থক্য।
> হৃদরোগের লক্ষণ ও উপসর্গসমূহঃ-বুক, পিঠ, পেট, গলা, বাম বাহুতে ব্যাথা, ঘাড় বা চোয়ালে ব্যথা এবং অস্বস্তি অনুভুত হতে পারে।শ্বাসকষ্ট পাকস্থলির উপররের দিকে অসহনীয় ব্যাথা অনুভূত হবে।মাথা হালকা লাগতে পারে।
> হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়ঃ-হৃদরোগ নানান রকমের হতে পারে, যেমন- জন্মগত হৃদরোগ, বাতজ্বরজনিত হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপ জনিত হৃদরোগ, হৃদপিণ্ডে স্বল্প রক্ত চলাচলজনিত হৃদরোগ, হৃদপিণ্ডে মাংসের দুর্বলতাজনিত হৃদরোগ ইত্যাদি। হৃদরোগ প্রতিরোধে সতর্ক হলে অনেক ভাল ফল পাওয়া যায়। নিম্নে জন্মগত হৃদরোগ এবং অন্যান্য হৃদরোগ প্রতিরোধে করনীয় বিষয় সম্মন্ধে বর্ণনা করা হলঃ
> জন্মগত হৃদরোগ প্রতিরোধে করনীয়ঃ গর্ভধারণের কমপক্ষে তিন মাস আগে মাকে MMR Injection দিতে হবে, গর্ভবতী মায়ের উচ্চরক্তচাপ বা ডায়াবেটিস থাকলে অবশ্যই চিকিৎসা করতে হবে।ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে সেটা অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে।গর্ভবতী অবস্থায় যেকোনো রকম ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
> হার্টের রোগীদের কিছু পরামর্শঃ-রোজার মাসে ভাজাপোড়া বেশি খাওয়া হয়। হয়তো
কিৎসা করতে হবে।ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে সেটা অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে।গর্ভবতী অবস্থায় যেকোনো রকম ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
> হার্টের রোগীদের কিছু পরামর্শঃ-
রোজার মাসে ভাজাপোড়া বেশি খাওয়া হয়। হয়তো কেউ হালিম খাবেন। কিন্তু তাঁকে খেয়াল রাখতে হবে এতে লবণ, ক্যালরি ও ফ্যাট অনেক বেশি রয়েছে। আবার অধিক পরিমাণে পেঁয়াজু, বেগুনি খেলেও তাতে অধিক পরিমাণে তেল বা চর্বি খাওয়া হয়ে যায়। এর পরিবর্তে প্রতিদিন বেশি বেশি ফলমূল, কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে, দুটি মাত্র পেঁয়াজু, অল্প একটু ছোলা খেলে তেমন সমস্যা হয় না। আবার সাহরি, ইফতারি বা তারাবির পর যা খাওয়া হয় তাতে একসঙ্গে বেশি খাওয়া ঠিক নয়।
যাঁদের হার্টের অসুখের সঙ্গে ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তাঁদের একটি কথা খেয়াল রাখতে হবে যে ডায়াবেটিস বা হার্টের রোগীদের মূল ওষুধটা কিন্তু ইফতারেই খেতে হবে। সাহরির সময় যদি ডায়াবেটিসের বেশির ভাগ ওষুধ খাওয়া হয়, তবে সারা দিন না খেয়ে থাকায় হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে বা হার্টের সমস্যা বাড়তে পারে। তা ছাড়া সাহরি মিস হতে পারে সময়মতো ঘুম না
ভেঙ্গে গেলে, কিন্তু ইফতারি মিস হবার সম্ভাবনা একেবারেই নেই। কাজেই সাহরির সময়কার ওষুধ মিস হতে পারে, কিন্তু ইফতারের সময়কার ওষুধ মিস হবে না।
যাঁদের হার্টের অ্যাবনরমাল বিট হচ্ছে, তাঁদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে রোজা রাখলে সেই বিট বাড়ছে না কমছে! যদি বাড়ে, তবে সে সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত রোজা রাখা ঠিক হবে না।
ইফতারের সময় একটু দই-চিঁড়া, তারাবির পর একটু মুরগির মাংস, সবজি-ডাল খেতে সমস্যা নেই। সাহরিতে একইভাবে সাদা ভাত, মাছ, ডাল, পরিমিত মুরগির মাংস দিয়ে খাওয়াই ভালো। তবে রেড মিট যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা বা পরিমাণে অল্প খাওয়া যেতে পারে।
> ব্যায়ামঃ-অনেকেই জানতে চান, রোজা রাখার সময় হার্টের বা ডায়াবেটিক রোগী হাঁটাহাঁটি করবে কি না? তাঁদের ক্ষেত্রে বক্তব্য হলো, প্রতিদিন ২০ রাকাত তারাবির নামাজে কিন্তু যথেষ্ট ব্যায়াম হয়। তাই এ সময় হাঁটা অত বেশি জরুরি নয়। এতে মনের প্রশান্তিই নয়, শরীরের প্রশান্তিও আসে। রোজা মেটাবলিজম পরিষ্কার রাখার সুযোগ করে দেয়। এ জন্য পরিমিত খেয়ে রোজা রাখলে না হাঁটলেও চলবে। তবে রোজার পর আবার আগের মতো হাঁটার অভ্যাসে ফিরে যেতে হবে।
> কিছু তথ্যঃ-অনেকে জানতে চান, হার্টের রোগীদের জিহ্বার নিচে যে সাইট্রেড স্প্রে প্রয়োগ করতে হয় রোজা রেখে সেটা ব্যবহার করা যাবে কি না? এটা নিয়ে যদিও দ্বিমত রয়েছে, তবে আলেমরা বলছেন, এটা যেহেতু খাবার নয়, সেহেতু জিহ্বার নিচে স্প্রে দিলে রোজা ভঙ্গ হয় না। ইনহেলার, ইনসুলিন বা ইনজেকশন নিলে যেমন রোজা ভাঙে না।
* রোজা রাখলে বা দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকলে কোলেস্টেরলের মাত্রা, রক্তচাপ কমে আসে। কিন্তু সমস্যা হলো, একদিকে না খেয়ে থাকা হয়, অন্যদিকে এত পরিমাণ ভাজাপোড়া খাওয়া হয় যে উল্টো এসবের মাত্রা বেড়েও যেতে পারে। এ জন্য অনেকেরই দেখা যায়, এসব খাবার খেয়ে রোজার সময় ওজন বেড়ে গেছে।
* যাঁরা বাইপাস সার্জারি করা রোগী তাঁরা যেহেতু চিকিৎসা পেয়ে গেছেন তাঁরা ওষুধ খেয়ে নিশ্চিন্তে রোজা রাখতে পারেন। তবে অল্প কিছুদিন আগে যাঁদের অপারেশন হয়েছে, রিং (স্টেন্ট) লাগানো হয়েছে তাঁদের অন্তত এক মাস পর্যন্ত রোজা না রাখা উত্তম। চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকলে দুই সপ্তাহ পর রোজা রাখতে পারেন।
* যাঁদের বড় হার্ট অ্যাটাক হয়েছে ও চিকিৎসা নিয়ে বাসায় রয়েছেন তাঁদের কমপক্ষে অ্যাটাকের মাসখানেকের মধ্যে রোজা রাখা যাবে না। কেননা অ্যাটাক হওয়ার ফলে হার্টের যে মাসলগুলো ড্যামেজ হয় ,তা ঠিক হতে সময় লাগে চার থেকে ছয় সপ্তাহ।
* অনেকে রোজার সময় বেশি ওষুধ খেতে চান না। সে ক্ষেত্রে নিজে নিজে সিদ্ধান্ত না নিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধের মাত্রা পরিবর্তন করা যেতে পারে।
* সবশেষে এটা মনে রাখবেন, যখন আপনার শরীর বলবে যে তার কষ্ট হচ্ছে তখন মনে করবেন আল্লাহ মেহেরবান, তিনি গাফুরুর রাহিম। তখন রোজা ভেঙে ওষুধ খেয়ে নিন।
>হোমিওসমাধানঃ রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয় এই জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক কে ডা.হানেমানের নির্দেশিত হোমিওপ্যাথিক নিয়মনীতি অনুসারে হৃদরোগ চিকিৎসা সহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্য ভিওিক লক্ষণ সমষ্টি নির্ভর ও ধাতুগত ভাবে চিকিৎসা দিলে আল্লাহর রহমতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে সম্ভব।
> হোমিওরেমিডিঃ অভিজ্ঞ চিকিৎসক গন প্রাথমিক বাবে যে সব ঔষধ নির্বাচন করে থাকে,ক্র্যাটিগাস,অরম মেটালি কাম,এডডোনিস ভাণ্যালিস,অর্জুন,আর্নিকা মন্টেনা,গ্লোনয়িন,ভ্যানাডিয়ম,ল্যাকেসিস,ডিজিটালিস,বেলাডোনা,পাজিলিয়া,এনথেলমিয়া,ন্যাজাট্রাইপুডিয়ামস, নাক্স ভুমিকা সহ আরো অনেক ঔষধ লক্ষণের উপর আসতে পারে।রমজান মাসে ধর্মীয় বিধি-বিধানের পাশাপাশি দৈনন্দিন কাজ সুষ্ঠুভাবে করার জন্য সুস্থ থাকা খুবই জরুরি।

-লেখক : ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
কলাম লেখক ও হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ
উপসম্পাদক, জাতীয় দৈনিক নাগরিক ভাবনা

ফেসবুকে শেয়ার করুন

আরও নিউজ পড়ুন ...