1. [email protected] : Nagorik Vabna : Nagorik Vabna
  2. [email protected] : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. [email protected] : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  4. firozhossen[email protected] : Rakib Uddin Bokul Bokul : Rakib Uddin Bokul Bokul
  5. [email protected] : Holy Siam : Holy Siam
  6. [email protected] : Mohaiminul Islam : Mohaiminul Islam
  7. [email protected] : Mozammel Haque : Mozammel Haque
  8. [email protected] : Naem Islam : Naem Islam
  9. [email protected] : Rifan Ahmed : Rifan Ahmed
মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০১:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুরস্কার পেলো নির্মাতা রওনাকুর সালেহীন গুচ্ছ ‘সি’ ইউনিটে পাস ৬৩.৪৬ শতাংশ, প্রথম হয়েছে রায়হান ময়মনসিংহে মরহুম শামছুল হকের স্মরণসভা অনুষ্ঠিত মদনের দুর্গত মানুষের পাশে উপজেলা প্রশাসন “জুলিও কুরি” শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঝগড়া থামাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত আশুলিয়ায় একটি মোটরসাইকেল ও ১৫ কেজি গাঁজাসহ আটক ১ শত সংকটের পরেও সাফল্য চূড়ায় জবির চারুকলা গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা রহস্য উন্মোচন নাইট গার্ড গ্রেফতার ১২ লাখ টাকা উদ্ধার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নে ঝুকিপূর্ণ দোতলা ভবনে বসবাস করছেন ৬৪টি পরিবার

ফেনীতে ছাত্রলীগ নেতার রগ কেটে দিলেন যুবলীগকর্মী

  • সর্বশেষ: সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩
  • ৪৮ বার পঠিত

আবুল হাসনাত রিন্টু: ফেনীর সোনাগাজীতে এক ছাত্রলীগ নেতার পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে। এ সময় আহত ছাত্রলীগ নেতার ছোট ভাই ও এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়েছেন অভিযুক্তরা।

উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের মধ্যম আহম্মদপুর গ্রামের বাঁশতলা নামক স্থানে গত শনিবার রাত ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নেজাম উদ্দিন মাস্টার ও মো. নাঈম নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আহতরা হলেন আমিরাবাদ ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী হৃদয় (২২), তাঁর ভাই নয়ন উদ্দিন চৌধুরী (১০) ও যুবলীগ নেতা মোশারফ হোসেন (৪০)। হৃদয় ও নয়নকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এবং মোশারফ হোসেনকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।অভিযুক্তরা হলেন চরডুব্বা গ্রামের শফি উল্যাহর ছেলে যুবলীগকর্মী আরিফ হোসেন ও সাইফুল ইসলাম।

পুলিশ ও দলীয় সূত্র জানায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জের ধরে শনিবার রাতে আরিফ হোসেন ও তাঁর ভাই সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ২০-২২ জন কর্মী দলবদ্ধ হয়ে ইফরান হোসেন নামের এক দোকান কর্মচারীর ওপর হামলার উদ্দেশ্যে তেড়ে যান। এ সময় যুবলীগ নেতা মোশারফ হোসেন তারাবির নামাজ পড়তে মসজিদে যাচ্ছিলেন। তিনি হামলাকারীদের সামনে পড়ে তাঁদের থামানোর চেষ্টা করেন। তখন যুবলীগকর্মীরা তাঁর ওপর হামলা চালান। তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী হৃদয়ের ওপরও হামলা চালান এবং পায়ের রগ কেটে দেন। হৃদয়ের আর্তচিৎকারে তাঁর ছোট ভাই নয়ন এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে ও কুপিয়ে মারাত্মক জখম করা হয়।

এ ঘটনায় যুবলীগ নেতা মোশারফ হোসেনের ভাই সাহাব উদ্দিন বাদী হয়ে ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৮-১০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে সোনাগাজী মডেল থানায় গতকাল রবিবার মামলা করেছেন।

মামলার আসামিরা হলেন আরিফ হোসেন, তাঁর ভাই সাইফুল ইসলাম, নেজাম উদ্দিন মাস্টার, মো. নাঈম, রিফাত, অন্তর, আরাফাত, মেজবাহ, রাহাত, মো. আরমান, আমজাদ হোসেন, মো. হায়দার, মো. মিরাজ ও অজ্ঞাতপরিচয় ৮-১০ জন।

সোনাগাজী মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ খালেদ হোসেন দাইয়্যান এ ঘটনায় কয়েকজন আহত ও মামলা হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও আমিরাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুল হিরণ বলেন, ‘দুই গ্রুপেই আমাদের দলের লোকজন। তুচ্ছ ঘটনায় একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে গেছে।

ফেসবুকে শেয়ার করুন

আরও নিউজ পড়ুন ...