1. [email protected] : Nagorik Vabna : Nagorik Vabna
  2. [email protected] : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. [email protected] : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  4. firozhossen[email protected] : Rakib Uddin Bokul Bokul : Rakib Uddin Bokul Bokul
  5. [email protected] : Holy Siam : Holy Siam
  6. [email protected] : Mohaiminul Islam : Mohaiminul Islam
  7. [email protected] : Mozammel Haque : Mozammel Haque
  8. [email protected] : Naem Islam : Naem Islam
  9. [email protected] : Rifan Ahmed : Rifan Ahmed
মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০১:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুরস্কার পেলো নির্মাতা রওনাকুর সালেহীন গুচ্ছ ‘সি’ ইউনিটে পাস ৬৩.৪৬ শতাংশ, প্রথম হয়েছে রায়হান ময়মনসিংহে মরহুম শামছুল হকের স্মরণসভা অনুষ্ঠিত মদনের দুর্গত মানুষের পাশে উপজেলা প্রশাসন “জুলিও কুরি” শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঝগড়া থামাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত আশুলিয়ায় একটি মোটরসাইকেল ও ১৫ কেজি গাঁজাসহ আটক ১ শত সংকটের পরেও সাফল্য চূড়ায় জবির চারুকলা গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা রহস্য উন্মোচন নাইট গার্ড গ্রেফতার ১২ লাখ টাকা উদ্ধার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নে ঝুকিপূর্ণ দোতলা ভবনে বসবাস করছেন ৬৪টি পরিবার

যুবককে গলা কেটে হত্যা,পলাতক আসামি রতন র‌্যাবের জালে গ্রেপ্তার

  • সর্বশেষ: শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩
  • ৬৪ বার পঠিত

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মো. তোয়াজ্জেম (৪০) নামের এক যুবককে গলা কেটে হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. রতনকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

শনিবার ভোর ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার চকচন্দ্রপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মো. রতন নেত্রকোনার কেন্দুয়া থানাধীন সোহাগপুর পাড়া দেউলি গ্রামের আ. সাহেদের ছেলে। হত্যাকাণ্ডের শিকার তোয়াজ্জেম পাশের তেমই গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে।

ময়মনসিংহ র‌্যাব-১৪ সদর দপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ২০০৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টার দিকে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে গরু জবাইয়ের ছুরি দিয়ে তোয়াজ্জেমের গলা কেটে দেন বাবুল। হত্যাকাণ্ডে তাকে সহযোগিতা করেন আব্দুস সাহেদ, রতন, ফারুক, সুলতান ও আব্দুল কাদির।

এ ঘটনায় তোয়াজ্জেমের ছেলে আরিফ হাসান বাদী হয়ে ওই ছয়জনের নাম উল্লেখ করে কেন্দুয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এ মামলায় ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল জেলা দায়রা আদালতের বিচারক আসামি বাবুলের মৃত্যুদণ্ড এবং বাকি আসামিদের যাবজ্জীবন ও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। আসামিরা উচ্চ আদালতে আবেদন করলে ২০১৯ সালের ৩০ জুন হাইকোর্ট বিচারিক আদালতের রায় বহাল রাখেন। পরে আসামিরা আপিল বিভাগের দ্বারস্থ হয়। মামলা এখন আপিল বিভাগের রায়ের জন্য অপেক্ষমান।

র‌্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, আসামি বাবুল, ফারুক ও আব্দুল কাদির বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তিন বছর সাজাপ্রাপ্ত আসামি সুলতান জামিনে থাকা অবস্থায় স্বাভাবিকভাবে মারা যান। আব্দুস সাহেদ জামিনে আছেন। তবে পলাতক ছিলেন রতন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কসবার চকচন্দ্রপুর এলাকা থেকে রতনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

 

ফেসবুকে শেয়ার করুন

আরও নিউজ পড়ুন ...