1. [email protected] : Nagorik Vabna : Nagorik Vabna
  2. [email protected] : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. [email protected] : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  4. firozhossen[email protected] : Rakib Uddin Bokul Bokul : Rakib Uddin Bokul Bokul
  5. [email protected] : Holy Siam : Holy Siam
  6. [email protected] : Mohaiminul Islam : Mohaiminul Islam
  7. [email protected] : Mozammel Haque : Mozammel Haque
  8. [email protected] : Naem Islam : Naem Islam
  9. [email protected] : Rifan Ahmed : Rifan Ahmed
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১০:১২ অপরাহ্ন

‘ই‌‌ভিএম নিয়ে কী হবে জানি না, উই আর ইন ডার্ক’

  • সর্বশেষ: সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩
  • ৬৭ বার পঠিত

নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান বলেছেন, ইভিএম নিয়ে কী হবে না হবে জানি না। উই আর ইন ডার্ক (আমরা অন্ধকারে)।

নির্বাচন ভবনের নিজ দফতরে সোমবার (২০ মার্চ) সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

মো. আনিছুর রহমান বলেন, গত ১৫ মার্চের কমিশন বৈঠকে আমরা অর্থ মন্ত্রণালয়ে একটা চিঠি দেওয়ার জন্য বলেছি। এক হাজার ২৬০ কোটি টাকার মতো লাগবে এক লাখ ১০ হাজার ইভিএম মেরামত করার জন্য। সেটা পাওয়া যাবে কি না, নিশ্চিত করার আমরা একটা চিঠি দিতে বলেছি। তা রেডি হয়েছে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) যেতে পারে।

কেন এই চিঠি দিচ্ছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, টাকার নিশ্চয়তা আমরা এখনো পাইনি। কাজেই টাকার নিশ্চয়তা না পেয়ে কাজ করে শেষ পর্যন্ত দিতে পারবো না টাকা, সেটা তো ঠিক হবে না। এই অর্থবছরে অর্ধেক, পরের অর্থবছরে বাকি অর্ধেক- এরকম একটা প্রস্তাব আমরা পাঠাচ্ছি। যদি অর্থ বিভাগ টাকা সংস্থান করে তাহলে আমরা ইভিএমের বিষয়ে সিদ্ধান্তে উপনীত হবো। অন্যথায় যদি টাকা না পাওয়া যায়, তাতেও আমাদের সিদ্ধান্তে আসতে হবে যে কী করবো। ব্যালটে কতোটা করবো বা ইভিএমে আদৌ করবো কি না। সবটাই নির্ভর করবে অর্থপ্রাপ্তির ওপর।

কবে নাগাদ এই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন- এমন প্রশ্নে এই কমিশনার বলেন, আমরা তো অনির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বসে থাকতে পারবো না। যদি টাকা হাতে পাই, সেক্ষেত্রে ইভিএম প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ) বলেছে যে, তাদের ছয় মাস সময় দিতে হবে মেরামত করার জন্য। কাজেই আমরা তো মনে করি এখনই হাই টাইম।

তিনি বলেন, যদি আমরা আগামী কিছুদিনের মধ্যেই (চিঠির জবাব) পেয়ে যাই, আগামী সপ্তাহে বা তার পরের সপ্তাহে বা এর পরের সপ্তাহেও যদি পেয়ে যাই, তাহলে কিন্তু হাতে ছয় মাস সময় পাব। অন্যথায় কিন্তু সময় পাবো না। ছয় মাস সময়ের পরে টাকা দিলে তো আমাদের লাভ হবে না। কারণ এক লাখ ১০ হাজার মেশিন যদি আমরা ব্যবহারযোগ্য করতে পারি, তাহলে ৭০-৮০ যে সংখ্যাটা (আসন) হয়, আমরা যেতে পারবো। না হলে তো পারবো না। করবো কি না, তা পরে সিদ্ধান্ত নেবো। আশা করছি, হয়তো টাকার ব্যবস্থা করবে সরকার। কীভাবে করবে তা …।

আনিছুর রহমান বলেন, এখনো সরকার তো পুরোপুরি না করেনি। আমরা এটুকু ইঙ্গিত পেয়েছিলাম, যে টাকার একটা ব্যবস্থা হবে। সেজন্যই সর্বশেষ একটা চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সরকার কোনো বরাদ্দ না দিলে কী করবেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তখন আমরা সিদ্ধান্ত নেবো। আবার কমিশনে আসবে এটা। কমিশন তখন যে সিদ্ধান্ত নেবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা হবে। তা এখন বলার সুযোগ নেই।

কতোগুলো আসনে ইভিএমে ভোট করতে পারবেন- এই প্রশ্নের উত্তরে কমিশনার বলেন, আমরা এখন পর্যন্ত পর্যালোচনা করে দেখিনি। যেগুলো আমাদের হাতে আছে, এক লাখ ১০ হাজার মেরামতযোগ্য, আর ৪০ হাজার মেরামত করলেও ব্যবহারযোগ্য হবে না। কাজেই আমরা এক লাখ ১০ হাজারই মেরামত করবো। যদি আংশিক পাওয়া যায় বা কী হবে সেই সিদ্ধান্ত হয়, সেটার ওপর নির্ভর করবে কতো আসন।

 

নাগরিক ভাবনা/এইচএসএস

ফেসবুকে শেয়ার করুন

আরও নিউজ পড়ুন ...