1. [email protected] : Nagorik Vabna : Nagorik Vabna
  2. [email protected] : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. [email protected] : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  4. firozhossen[email protected] : Rakib Uddin Bokul Bokul : Rakib Uddin Bokul Bokul
  5. [email protected] : Holy Siam : Holy Siam
  6. [email protected] : Mohaiminul Islam : Mohaiminul Islam
  7. [email protected] : Mozammel Haque : Mozammel Haque
  8. [email protected] : Naem Islam : Naem Islam
  9. [email protected] : Rifan Ahmed : Rifan Ahmed
মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ১২:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুরস্কার পেলো নির্মাতা রওনাকুর সালেহীন গুচ্ছ ‘সি’ ইউনিটে পাস ৬৩.৪৬ শতাংশ, প্রথম হয়েছে রায়হান ময়মনসিংহে মরহুম শামছুল হকের স্মরণসভা অনুষ্ঠিত মদনের দুর্গত মানুষের পাশে উপজেলা প্রশাসন “জুলিও কুরি” শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঝগড়া থামাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত আশুলিয়ায় একটি মোটরসাইকেল ও ১৫ কেজি গাঁজাসহ আটক ১ শত সংকটের পরেও সাফল্য চূড়ায় জবির চারুকলা গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা রহস্য উন্মোচন নাইট গার্ড গ্রেফতার ১২ লাখ টাকা উদ্ধার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নে ঝুকিপূর্ণ দোতলা ভবনে বসবাস করছেন ৬৪টি পরিবার

আদালত প্রঙ্গনে তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীর উপর হামলা, বন্ধ হচ্ছেনা রক্তপাত

  • সর্বশেষ: শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ২২ বার পঠিত

মোঃ জুয়েল রানা, তিতাস প্রতিনিধি: কুমিল্লা জেলা জজ কোর্ট আদালত প্রাঙ্গণে মামলার বাদীর উপর হামলার অভিযোগ উঠেছে।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টায় যৌতুক মামলার বাদী ফাতেমার উপর হামলা করে তার তালাকপ্রাপ্ত স্বামী, শশুর ও তার লোকজনরা।পরে আহত ফাতেমাকে প্রথমে কুমিল্লা মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দিয়ে নিজ এলাকায় এনে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে ফাতেমার রক্তপাত বন্ধ না হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসাক তাকে ঢাকা মেডিকেল প্রেরন করেন।

আহত ফাতেমা তিতাস উপজেলার কলাকান্দি ইউনিয়নের মাছিমপুর গ্রামের হারুন অর রশীদ এর মেয়ে।

আহত ফাতেমা আক্তার জানান, হোমনা উপজেলার ভাষানিয়া ইউনিয়ন মনাইরকান্দি গ্রামের কামাল উদ্দিন মোল্লার ছেলে তৌহিদুল মোল্লার সাথে ২০১০ সালে ইসলামিক শরিয়া মোতাবেক পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় দের লাখ টাকা ও আসবাবপত্র যৌতুক হিসেবে দেওয়া হয়। প্রথম ১-২ বছর সংসার ভালই চলছিলো। যখন আমার ছেলে বাবু হয় তখন থেকে যৌতুকের জন্য বারবার আমার উপর চালানো হয় শারীরিক নির্যাতন।

তিনি আরো বলেন, আমার পরিবার অসহায় নেই মোটা অংকের টাকা, তার পরও ধার দেনা করে আবার ২ লাখ টাকা দেয় এবং খালা থেকে ৩ লাখ টাকা নিয়ে একটি বসত ঘর করে দেয়। তারপর আবার টাকার জন্য মারধর শুরু করে, টাকা দিতে না পারায় তাঁকে বাপের বাড়ীতে পাঠিয়ে দেয়। গত কুরবানি ঈদের পর কোর্টের মাধ্যমে তাকে একতরফা তালাক দিয়ে নোটিশ পাঠায় তখন সে ২ সন্তানের মা। তখন তার বড় ছেলে হাবিবুর রহমানের ১১ বছর ও মেয়ে মরিয়মের ৭ বছর। তারপর তার কাবিনের টাকার জন্য কোর্টে মামলা করে। মামলায় ১ লাখ নব্বই হাজার টাকা রায় হয়। পাঁচবারে কোর্টের মাধ্যমে তাকে ৭০ হাজার দেওয়া হয়।

গত ২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার কোর্টের মাধ্যমে বাকী ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও ১ টাকাও দেয়নি। ফাতেমা বলেন, আমি কোর্ট থেকে নামার সময় তালাকপ্রাপ্ত স্বামী তৌহিদুল মোল্লা ও তার বাবা কামাল মোল্লাসহ ৫/৬ জন আমাকে এলোপাতাড়ি মারধর শুরু করে তখন আমি অচেতন হয়ে পরে যাই। এখন আমার মুখ ও গোপনাঙ্গ দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে,তিনি এর বিচার দাবী করেন।

এবিষয়ে তালাকপ্রাপ্ত স্বামী তৌহিদুল মোল্লা জানান, তিনি এবিষয়ে কিছুই জানেন না, আদলতে হাজিরা ছিলো হাজির হয়ে চলে আসছে।

ফেসবুকে শেয়ার করুন

আরও নিউজ পড়ুন ...