উমর ফারুক পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি : পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের বড় কামাদ এলাকার মো: জামালউদ্দীন ছেলে মো: নাজমুল হক ১০ নামের এক মাদ্রাসার নাজিরা বিভাগের ছেলেকে অমানুষিকভাবে পিটিয়ে যখম করেছে। মডেল ফোরকানিয়া মাদ্রাসার তার শিক্ষক মো: রিপন ইসলাম। গত রবিবার ( ১৪ ) মার্চ মো: নাজমুল হক নামের শিশুটিকে পেটানো হলেও।
আজ শনিবার ( ২০ মার্চ ) বিষয়টি তার অভিভাবকেরা জানতে পারলে । শিশুটিকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পঞ্চগড় সদর থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু আক্কাস আহম্মদ পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ছেলেটিকে দেখতে আছে। এবং সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, নির্যাতনকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারের নির্দেশ দেয়। এবং বলেন হাফিজিয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক মো : রিপন ইসলাম । প্রচণ্ড বেতের আঘাতের কারণে শিশুটির শরীরের অনেক স্থানে রক্ত জমাট বেঁধে আছে। মানসিকভাবে সে বিপর্যস্ত। আজ বিকেলে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, তার বাবা, মা, চাচা, ও প্রতিবেশীরা তাকে ঘিরে রয়েছে। তার কোমর থেকে দুই পায়ে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন। এ ছাড়া পিঠ ও মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশেও আঘাতের চিহ্ন আছে।
শিশু নাজমুল হক পার্চ মার্চ ধরে ওই মাদ্রাসায়পড়াশোনা করে। ঘটনা সম্পর্কে তার প্রতিবেশি বিপ্লব নামের এক ছেলে তাকে মারধর করলে। তার বাবা জামালউদ্দিন কে বিচার দেয়। এ বিষয়ে তার বাবা শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করে । অভিযোগ করার কারণে নাজিরা বিভাগের ছাত্র মো: নাজমুল হককে, বেদ দিয়ে পিটিয়ে যখম করে। এবং তার শিক্ষক বলেন এই মারধর ঘটনা যাতে কেউ যানতে না পারে। এবং শিক্ষক তাকে কঠিন শাস্তির ভয় দেখায়।