1. smborhan.elite@gmail.com : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  2. arroy2103777@gmail.com : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. news.rifan@gmail.com : admin :
  4. holysiamsrabon@gmail.com : Siam Srabon : Siam Srabon
  5. srhafiz83@gmail.com : Hafizur Rahman : Hafizur Rahman
  6. elmaali61@gmail.com : Elma Ali : Elma Ali
কাজিপুরে দপ্তর কাম প্রহরী আত্মগোপনে: প্রক্সি দিয়ে চলছে ডিউটি - The Nagorik Vabna
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা
সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি/সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা শীঘ্রই নির্দেশনাবলী পড়ে আবেদন করুন অথবা 09602111973 বা 01915-708187 নাম্বারে যোগাযোগ করুন...
আজকের শিরোনাম :
নবীনগরে মিথ্যা মামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত যশোর রেজিস্ট্রি অফিস চত্বরে মোটরসাইকেল স্ট্যান্ড, জানেনা কর্তৃপক্ষ কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়ণপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে গোসলে নেমে চার শিশু নিখোঁজ  ১৫ বছর ধরে ভুরুঙ্গামারী-রংপুর সরাসরি বাস চলাচল বন্ধ কুড়িগ্রামে সাংবাদিকদের উপর হামলা ও ভাংচুরে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান গোপালপুরে বিএনপির গণ সমাবেশ পালিত কুষ্টিয়ায়  বেশি দামে সার বিক্রি করায়  ডিলার মালিককে  ৩৫ হাজার জরিমানা মিরসরাইয়ে মিথ্যা মামলায় কলেজ ছাত্রকে ফাঁসানোর অভিযোগ, বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কুষ্টিয়ায়  বিদ্যুৎস্পৃষ্টে  প্রকৌশলীর মৃত্যু নাগরিক ভাবনায় নিউজ প্রকাশের পর বেকারিতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

কাজিপুরে দপ্তর কাম প্রহরী আত্মগোপনে: প্রক্সি দিয়ে চলছে ডিউটি

  • সর্বশেষ পরিমার্জন: সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪
  • ২৪ বার পঠিত
আজিজুল ইসলাম ,সিরাজগঞ্জ : সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার ৭০ নং ঢেকুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তর কাম প্রহরী শরিফুল ইসলাম আত্মগোপনে আছেন। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে প্রক্সি দিয়ে ডিউটি সহ নানা অভিযোগ উঠেছে।
রবিবার (২৫’আগষ্ট) সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ২০১২ সালে দপ্তর কাম প্রহরী হিসাবে ঢেকুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পান শরিফুল ইসলাম। নিয়োগের পর থেকেই রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে শুধু মাত্র হাজিরা খাতায় সাইন করেই চলে যান তিনি। এছাড়া বিদ্যালয়ে কোন প্রকার ডিউটি করেন না  বলে জানা যায়।
এদিকে গত এক বছর আগে দপ্তর কাম প্রহরী হিসাবে দায়িত্ব পালনের জন্য স্থানীয় হেলাল উদ্দিনের স্ত্রী রোজিনা খাতুনকে ৩৫০০ টাকা বেতনের মাধ্যমে প্রক্সি হিসাবে তাকে নিয়োগ দেন শরিফুল ইসলাম। উপজেলা শিক্ষা অফিসের চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রত্যেক দিন সকালে অফিস চলাকালিন সময় বিদ্যালয়ে এসে হাজিরা খাতায় সাইন করে সটকে পড়েন তিনি। আর এভাবেই দির্ঘ ১২ বছর যাবৎ বিদ্যালয়ের ডিউটি ফাঁকি দিয়ে বেতন ভাতা উত্তোলন করছেন শরিফুল ইসলাম।
প্রক্সি হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত রোজিনা খাতুন বলেন, বিগত প্রায় এক বছর ধরে শরিফুল ভাই আমাকে স্কুলে নিয়োগ দিয়েছেন, সেই হিসেবে আমি স্কুলে নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছি, এবং আমাকে প্রতি মাসে সাড়ে তিন হাজার টাকা বেতন দেন তিনি।
অভিযোগের বিষয়ে শরিফুল ইসলাম এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, আমি প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত ডিউটি করি বিশ্বাস না করলে আপনারা আমার হাজিরা খাতা দেখতে পারেন। প্রক্সি দিয়ে ডিউটি করার বিষয়ে জানতে চাইলে, তিনি এ বিষয়ে কোন সদ উত্তর দিতে পারেননি।
বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমান বলেন, আমি এ বিদ্যালয়ে নতুন এসেছি আমি আসার পর থেকেই এরকম দেখছি হয়তোবা রাজনৈতিক ভাবে ম্যানেজ করে  চলছেন তিনি।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার হাবিবুর রহমান  জানান, এবিষয়ে এখনও কোন অভিযোগ পায়নি তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে অবশ্য তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরও খবর...

আপনি কি লেখা পাঠাতে চান?