1. news.rifan@gmail.com : admin :
  2. arroy2103777@gmail.com : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. mdmohaiminul77@gmail.com : Md Mohaiminul : Md Mohaiminul
  4. holysiamsrabon@gmail.com : Siam Srabon : Siam Srabon
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ নাসির ভিসা অব্যাহতি চুক্তি সই করল বাংলা‌দেশ-কাজাখস্তান বিদেশি পর্যবেক্ষক না আসলেও নির্বাচন সুষ্ঠু হবে: তথ্যমন্ত্রী কথা পরিষ্কার, শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন নয়: ফখরুল যুদ্ধ-সংঘাত পরিহার করে মানবকল্যাণে কাজ করুন আমি নাকি ফিতা কাটা নায়িকা: অপু ম্যাচের আগেরদিন টাইগার স্কোয়াডে পরিবর্তন লক্ষ্মীপুরে খালেদা জিয়ার রোগমু‌ক্তির দোয়া হয়ে গেল সে‌ল‌ফি অনুষ্ঠান খুলনা জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ যুব ঐক্য শাখার কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  আগামির সুন্দর বাংলাদেশ এই শিশুদের মধ্যে থেকে বিকশিত হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম




যুবককে গলা কেটে হত্যা,পলাতক আসামি রতন র‌্যাবের জালে গ্রেপ্তার

  • সর্বশেষ পরিমার্জন: শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩
  • ৮৯ বার পঠিত

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মো. তোয়াজ্জেম (৪০) নামের এক যুবককে গলা কেটে হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. রতনকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

শনিবার ভোর ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার চকচন্দ্রপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মো. রতন নেত্রকোনার কেন্দুয়া থানাধীন সোহাগপুর পাড়া দেউলি গ্রামের আ. সাহেদের ছেলে। হত্যাকাণ্ডের শিকার তোয়াজ্জেম পাশের তেমই গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে।

ময়মনসিংহ র‌্যাব-১৪ সদর দপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ২০০৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টার দিকে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে গরু জবাইয়ের ছুরি দিয়ে তোয়াজ্জেমের গলা কেটে দেন বাবুল। হত্যাকাণ্ডে তাকে সহযোগিতা করেন আব্দুস সাহেদ, রতন, ফারুক, সুলতান ও আব্দুল কাদির।

এ ঘটনায় তোয়াজ্জেমের ছেলে আরিফ হাসান বাদী হয়ে ওই ছয়জনের নাম উল্লেখ করে কেন্দুয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এ মামলায় ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল জেলা দায়রা আদালতের বিচারক আসামি বাবুলের মৃত্যুদণ্ড এবং বাকি আসামিদের যাবজ্জীবন ও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। আসামিরা উচ্চ আদালতে আবেদন করলে ২০১৯ সালের ৩০ জুন হাইকোর্ট বিচারিক আদালতের রায় বহাল রাখেন। পরে আসামিরা আপিল বিভাগের দ্বারস্থ হয়। মামলা এখন আপিল বিভাগের রায়ের জন্য অপেক্ষমান।

র‌্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, আসামি বাবুল, ফারুক ও আব্দুল কাদির বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তিন বছর সাজাপ্রাপ্ত আসামি সুলতান জামিনে থাকা অবস্থায় স্বাভাবিকভাবে মারা যান। আব্দুস সাহেদ জামিনে আছেন। তবে পলাতক ছিলেন রতন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কসবার চকচন্দ্রপুর এলাকা থেকে রতনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও খবর...