1. smborhan.elite@gmail.com : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  2. arroy2103777@gmail.com : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. news.rifan@gmail.com : admin :
  4. holysiamsrabon@gmail.com : Siam Srabon : Siam Srabon
  5. mdr028999@gmail.com : Rayhan : Md Rayhan
প্রথম আলো দেশকে স্থিতিশীল থাকতে দিতে চায় না : প্রধানমন্ত্রী - The NAGORIK VABNA
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৩৫ অপরাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা
সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি/সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা শীঘ্রই নির্দেশনাবলী পড়ে আবেদন করুন অথবা 09602111973 বা 01915-708187 নাম্বারে যোগাযোগ করুন...
আজকের শিরোনাম :
কুড়িগ্রামের রাজারহাটে পূজা মন্ডপে হামলার ঘটনায় যুবক আটক মহেশপুরে স্বামীর মৃত্যু দেখে স্ত্রীও মারা গেলেন কিশোরগঞ্জে বিএনপির অফিস ভাঙচুরের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার পিরোজপুরে প্রাইভেটকার দুর্ঘটনায় নারী-শিশুসহ দুই পরিবারের নিহত-৮ রূপগঞ্জে পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা দুলাল হোসেন  দেবীর নবপত্রিকা স্থাপন সম্পাদনে  আজ মহাসপ্তমী!  রাজশাহীর বাঘায় মা দূর্গার প্রতিমা স্থাপন হিমাগঞ্জে শারদীয় দুর্গাপুজো উপলমক্ষে আগাম পরিদর্শন ও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন অধ্যাপক আমিনুল  ইসলাম  কুষ্টিয়ায় কবর থেকে মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের বাধা কুষ্টিয়ায় কবর থেকে মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের বাধা

প্রথম আলো দেশকে স্থিতিশীল থাকতে দিতে চায় না : প্রধানমন্ত্রী

  • সর্বশেষ পরিমার্জন: সোমবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৫৫ বার পঠিত

»»»»» »»»»»

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রথম আলো আওয়ামী লীগের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু, দেশের মানুষের শত্রু। এরা এই দেশকে কখনই স্থিতিশীল থাকতে দিতে চায় না।

সোমবার (১০ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বিশেষ অধিবেশনে আনা প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

সংসদ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। গত ৭ এপ্রিল ১৪৭ বিধিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই এ প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন। পরে এ প্রস্তাবের ওপর ৪ দিন সংসদ সদস্যরা আলোচনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ছোট্ট একটা শিশুর হাতে ১০টা টাকা দিয়ে তাকে দিয়ে একটা মিথ্যা বলানো, শিশুর মুখ থেকে কিছু কথা বলানো। কি কথা- ভাত, মাছ, মাংসের স্বাধীনতা চাই। একটা সাত বছরের শিশু তার হাতে ১০ টাকা তুলে দেওয়া এবং তার কথা রেকর্ড করে সেটা প্রচার করা। স্বনামধন্য এক পত্রিকা, খুবই পপুলার নাম তার প্রথম আলো, কিন্তু বাস করে অন্ধকারে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এটা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলি যে, এরা এই দেশে কখনই স্থিতিশীলতা থাকতে দিতে চায় না। ২০০৭ সালের যখন ইমার্জেন্সি (জরুরি অবস্থা) হয় তখন তারা উৎফুল্ল। দু’টি পত্রিকা আদাজল খেয়ে নেমে গেল, বাহবা কুড়ালো। আর তার সঙ্গে আছে একজন সুদখোর, বড় প্রিয় আমেরিকার। আমেরিকা একবারও জিজ্ঞাসা করে না একটা ব্যাংক, গ্রামীণ ব্যাংক এটি তো একটা সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান। সরকারের বেতন তুলতো যে এমডি, সে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার কোথায় পেল যে, আমেরিকার মতো জায়গায় সামাজিক ব্যবসা করে। দেশে-বিদেশে এই অর্থ কোথা থেকে আসে এটা কি জিজ্ঞাসা করেছে? কখনও তারা জিজ্ঞাসা করেনি।’

‘এদের কাছ থেকে দুর্নীতির কথা শুনতে হয়, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেহাদ, এদের কাছ থেকে মানবতার কথাও শুনতে হয়’, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘যারা গরিবের রক্তচোষা টাকা পাচার করে বিদেশে বিনিয়োগ করে নিজেরা শত কোটি টাকার মালিক হয়, আবার আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পেয়ে যায়। এই সব লোকই এদেশে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে।’

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরও খবর...

আপনি কি লেখা পাঠাতে চান?