1. smborhan.elite@gmail.com : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  2. arroy2103777@gmail.com : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. news.rifan@gmail.com : admin :
  4. holysiamsrabon@gmail.com : Siam Srabon : Siam Srabon
  5. mdr028999@gmail.com : Rayhan : Md Rayhan
নারী প্রতারকের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত সরকারি কর্মকর্তা - The NAGORIK VABNA
বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৩৯ অপরাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা
সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি/সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা শীঘ্রই নির্দেশনাবলী পড়ে আবেদন করুন অথবা 09602111973 বা 01915-708187 নাম্বারে যোগাযোগ করুন...
আজকের শিরোনাম :
শ্রীপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের মানববন্ধন দলগুলোর সঙ্গে শনিবার থেকে আলোচনায় বসবেন প্রধান উপদেষ্টা সাংবাদিকদের যে কাজ মোটেও ভালোভাবে নিচ্ছেন না সোহানা সাবা মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে উপজেলা ও পৌর বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন সহিংসতায় খাগড়াছড়িতে বিধ্বস্ত ঘটনাস্থল জেলা প্রশাসনের পরিদর্শন নারী প্রতারকের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত সরকারি কর্মকর্তা দীর্ঘ নয় বছর পর দ্বায়িত্ব ফিরে পেলেন প্রধান শিক্ষক রংপুর সুগার মিলস্ পূর্নরায় চালু করার দাবীতে মানববন্ধন ও পথ সভা অনুষ্ঠিত  মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন ওলামা মাশায়েখ পরিষদ আয়োজিত ওলামা সম্মেলন-২৪ অনুষ্ঠিত  কোটচাঁদপুরে ওয়াকফ্ এস্টেটের মুতাওয়াল্লীর বিরুদ্ধে এস্টেটের সম্পদ আত্মসাতের অভিযোগ

নারী প্রতারকের খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত সরকারি কর্মকর্তা

  • সর্বশেষ পরিমার্জন: বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১০ বার পঠিত

»»»»» মো:আবুল কালাম, ঝিনাইদহ »»»»»

ঝিনাইদাহে নারী প্রতারকের খপ্পরে পড়ে সর্বশান্ত হওয়ার পথে আব্দুল মান্নান(৬০) নামে একজন সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরের আংশিক বলিদাপাড়া গ্রামের মৃত মমরেজ আলী বিশ্বাসের ছেলে। বর্তমানে তিনি কোটচাঁদপুর উপজেলা পরিষদে এ,ও হিসেবে কর্মরত আছেন। আক্রান্ত আব্দুল মান্নান বলেন, ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সি এ থাকা অবস্থায় সদর থানার গয়েশপুরের সেলিনা পারভিন(৫০) সাথে বন্ধুর স্ত্রীর সুবাদে পরিচয় হয়। পরিচয়ের পর থেকে পারিবারিক ভাবে সক্ষতা গড়ে ওঠে। এ সম্পর্কের কারণে সে আমার বাড়িতে আসা-যাওয়া করতো।

ঝিনাইদহ সদর থানার ১২৬ নং গয়েশপুর মৌজার থেকে সাত শতক জমি রেজিস্ট্রি করিয়া দিবে বলে ছাপ্পান্ন লক্ষ টাকা নেয়। এরপর সে মনে মনে জমি না দেওয়ার দূরভীসন্ধি আঁটে এবং কম্পিউটারে ফটোশপের মাধ্যমে আমার এবং তার (সেলিনা পারভিনের) অশ্লীল ছবি তৈরি করে এবং আমার বাড়িতে সাংবাদিক পাঠিয়ে বিভিন্ন সময় হুমকি ধামকি দিয়ে মান-সম্মানের ভয় দেখিয়ে চার লক্ষ নব্বই হাজার টাকা নেয়।পরবর্তীতে আবার আমার নামে ডিসি অফিসে, ইউএনও অফিসে অভিযোগ করে চাকরি যাওয়ার ভয় দেখিয়ে ছয় লক্ষ দশ হাজার টাকা নেয়।সে এ যাবত সর্বমোট সাতষট্টি লক্ষ টাকা আমার কাছ থেকে নিয়েছে।

কষ্টার্জিত এই সকল অর্থ হারিয়ে এখন আমি দিশেহারা হয়ে পড়েছি। নারী প্রতারকের এই খপ্পর থেকে বাঁচতে এবং লুটকৃত সমুদয় অর্থ পুনরুদ্ধারে প্রশাসনসহ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরও খবর...

আপনি কি লেখা পাঠাতে চান?