1. smborhan.elite@gmail.com : Borhan Uddin : Borhan Uddin
  2. arroy2103777@gmail.com : Amrito Roy : Amrito Roy
  3. news.rifan@gmail.com : admin :
  4. holysiamsrabon@gmail.com : Siam Srabon : Siam Srabon
  5. mdr028999@gmail.com : Rayhan : Md Rayhan
নবীনগরে আ.লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে ঘুষ নিয়ে ঘাটলা করে দেওয়ার অভিযোগ - The NAGORIK VABNA
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:১৩ অপরাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা
সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি/সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা শীঘ্রই নির্দেশনাবলী পড়ে আবেদন করুন অথবা 09602111973 বা 01915-708187 নাম্বারে যোগাযোগ করুন...
আজকের শিরোনাম :
মহিমাগঞ্জে মহাবিদ্যালয় (ডিগ্রি) কলেজের নব নির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদের মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জ রংপুর চিনিকল আধুনিকায়ন ও পুনরায় চালুর দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান   কিশোরগঞ্জে দুর্গা প্রতিমা ভাঙচুর  এমপি কায়কোবাদ দাদার অপেক্ষায় মুরাদনগরের আপামর জনতা রূপগঞ্জে দিপু ভূঁইয়ার পক্ষ থেকে পূজা মন্ডপে নগদ অর্থ অনুদান প্রদান কুষ্টিয়ায় বিএনপির কর্মী হত্যা মামলায় সাবেক এমপি আব্দুর রউফের জামিন নামঞ্জুর চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাছ চুরির অপরাধে ১৪ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ  হোমনায় শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবীতে মানববন্ধন  ঈশ্বরগঞ্জে বেড়েছে চুরি-ছিনতাই,খুন: আইন-শৃঙ্খলার অবনতি রায়পুরে লোকালয়ে ধরা পড়লো বিশাল আকারের কুমির

নবীনগরে আ.লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে ঘুষ নিয়ে ঘাটলা করে দেওয়ার অভিযোগ

  • সর্বশেষ পরিমার্জন: রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৩ বার পঠিত

»»»»» »»»»»

আবু হাসান আপন , নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়ীয়া)  প্রতিনিধি‍ঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরে ঘুষ নিয়ে সরকারি ঘাটলা করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে নাটঘর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড আ.মীলীগের সভাপতি হারিজ মিয়ার বিরুদ্ধে।সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, অভিযুক্ত ওয়ার্ড আ.লীগ সভাপতি মো. হারিজ মিয়া নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। তিনি প্রতারণা করে অসহায় মানুষদের কাছ থেকে সরকারি ঘাটলা করে দেওয়ার কথা বলে ৪৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিয়েছেন৷

ওয়ার্ড আ.লীগের সভাপতি মো. হারিজ মিয়া সাধারণ জনগনের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিলেও তিনি সরকারি ঘাটলা বরাদ্দ দিতে পারেনি। সরকারি ঘাটলা বরাদ্দ দিতে না পারায়, ঘুষ দেওয়া টাকা এখন ফেরত চাচ্ছেন ভুক্তভোগীরা। সেই সঙ্গে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও করেন ‍। রাকেশ কপালী বলেন, আমাদের শ্মশান এর ঘাটলা করে দেওয়ার কথা বলে আমাদের কাছ থেকে ২৫ হাজার টাকা নিয়েছে মো. হারিজ মিয়া। আজ দুই বছর হয়ে হলেও সে ঘাটলা করে দিতে পারছে না। টাকা ফেরত চাইলে বলে এক সপ্তাহের মধ্যে ঘাটলা হয়ে যাবে। ইন্দ্রজিৎ কপালী বলেন,মো. হারিজ মিয়া আমার কাছ থেকে ৩৫ হাজার টাকা নিয়েছে বাড়ির ঘাটলা করে দেওয়ার কথা বলে। এক বছর উপরে হলেও ঘাটলা করতে পারেনি৷ টাকা ফেরত চাইলে টাকা ও দেয় না।

মহাব্বত আলী বলেন, মো. হারিজ মিয়া নাটঘর ইউনিয়ন ৭ নং ওয়ার্ড আ.মীলীগের সভাপতি। সে আ.মীলীগের ক্ষমতা দেখিয়ে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। আমাদের একটি ঘাটলা করে দেওয়ার কথা বলে ৪৫ হাজার টাকা নিয়েছে। দুই বছর হয়েছে টাকা নিয়েছে এখনো সে ঘাটলা করে দিতে পারেনি। টাকা ফেরত চাইতে গেলে সে আ.লীগের প্রভাব দেখিয়ে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করেন। সে অনেক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সাধারণ মানুষদের কাছ থেকে। আমরা এই ওয়ার্ড আ.লীগ সভাপতি মো. হারিজ মিয়ার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

এবিষয়ে ওয়ার্ড আ.মীলীগের সভাপতি মো. হারিজ মিয়া বলেন, ঘাটলা করে দেয়ার কথা বলে তিন জনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছি। আজ সকালে একজনের টাকা ফেরত দিয়েছি, বাকি দুই জনের টাকা আগামী ১০ তারিখ ফেরত দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে নাটঘর ইউনিয়ন আ.লীগের  ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম আলম বলেন, এবিষয়ে আমি অবগত নয়। আপনাদের মাধ্যমে আমি অবগত হয়েছি। সত্যতা পেলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আরও খবর...

আপনি কি লেখা পাঠাতে চান?